যদি লিখি কবিতা সাজিয়ে বিরহের উপমা, তোমরা ব্যাঙ্গাত্মক হাসি দিয়ে বল, কষ্টে আছি বড্ড,না হলে প্রেমে খেয়েছি ছ্যাকা, তাইতো বিষাদের ছড়াছড়ি ভাষার কারুকাজে। যদি লিখি কবিতা প্রেমের ঘ্রাণ মাখি শব্দে,
লিখবে আমায় তবে- সাদা কাগজ একটি হাতে একটি দাবী আছে তাতে দেখি আমি চেয়ে- চঞ্চলা এক মেয়ে । লিখতে হবে তাকে নিয়ে কাব্য আমার ছন্দ দিয়ে সবার মনের ঘরে- অনেক
টাকারে টাকা তোর জন্য নিত্য ঝরে ঘাম, তোর জন্য করে চলি নিত্য নতুন কাম। তোর জন্য আপন ভাইও হয়ে যায় পর, তোর জন্যই মনের মাঝে লোভ যে বাঁধে ঘর। তোর
শেষ বিকেলের আলোটুকু মুছে যাবার পর আকাশে একটি একটি করে তারা ফুটলো। সমুদ্রের ওপর চাঁদের ছায়া এসে পড়ল। মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এভাবে জলে থাকতে থাকতে বাড়ির জন্য
ভাবছি বসে মন হতাসে বাল্য শিক্ষা আমার বাংলা ভাষার বই, কই গেলেরে শতকিয়ার ধারদপাত সেই নামতা শিখা বই। বাঁশের কন্চি দিয়ে কলম বানিয়ে লেখছি শিখছি অ আ ক, এখন সেই
আষাঢ়ের রোজনামচার মতো বারবার মেঘে ঢেকে যাচ্ছে মন আকাশ কিছুতেই সূর্যের দেখা মিলছে না একটু উত্তাপের আশায় শুকনো পাতা কুড়িয়ে জ্বালিয়ে দিই দিয়াশলাই এর কাঠি কাঙ্খিত উত্তাপ মিলছে না তবু্ও।
নিজের সবটুকু দিয়ে ভালোবাসতে পারি না আমি এমনকি আমাকেও না। তবে খুব বেশি ভালোবাসতে পারি পারি স্বচ্ছতার পথে চলতে, সদা সত্য বলতে সঙ্গোপনে পুষে রাখতে পারি অনুরণিত অভিমান। এর বাইরে
আজকের দিনটাও শুরু হলো ঠিক আগের মতো। কফির কাপের ধোঁয়া ভেসে উঠলো জানালার পাশে বসা শূন্যতায়। কিন্তু আজ অদ্ভুত এক গন্ধ— কফির নয়, পুরোনো কোনো বইয়ের পাতায় জমে থাকা দূরত্বের
সবুজে ঘেরা শান্তি নীড়, সে যে আমার গ্রাম, নদীর জলে ছল ছলিয়ে বাজে সুরের গান। শর্ষে খেতে দোলে হাওয়া মিষ্টি সোনার গন্ধ, পাখির গানে ভোরের বেলা মন হয় আনন্দ। নদীর
আমি দেখেছি , ফুলগুলো কিভাবে কেন ঝরে যায়। আমি দেখেছি , কিছু কান্না কেন জমাটবাঁধা অশ্রু হয়। আমি দেখেছি , প্রেমের অসুখেও কেউ সু’সুখে রয় ! আমি দেখেছি , রুমালে