সবুজে ঘেরা শান্তি নীড়, সে যে আমার গ্রাম, নদীর জলে ছল ছলিয়ে বাজে সুরের গান। শর্ষে খেতে দোলে হাওয়া মিষ্টি সোনার গন্ধ, পাখির গানে ভোরের বেলা মন হয় আনন্দ। নদীর
আমি দেখেছি , ফুলগুলো কিভাবে কেন ঝরে যায়। আমি দেখেছি , কিছু কান্না কেন জমাটবাঁধা অশ্রু হয়। আমি দেখেছি , প্রেমের অসুখেও কেউ সু’সুখে রয় ! আমি দেখেছি , রুমালে
ঊষার আলোর আজ শুভ জন্মদিন ফুটে উঠেছে হৃদয়ে কুসুমকলি অমলিন। ঊষার আলোর ঘ্রাণে কবি ফটোগ্রাফার সহ সকল ভ্রমরেরা ছুটে এসেছে আগ্রহী হয়ে তোমার গুণগানে মাতোয়ারা। মুহূমুহূ গন্ধে আজ হাজারো কবির
এ দেহের খতিয়ান আজ তোমাকেই দেবো নন্দিনী, খুলে খুলে খুঁজে নাও সব। আমার এই চোখগুলো খুলে নাও, গুনে দেখো— কতবার তোমাকে চেয়ে দেখেছে, নিবিড় ভালোবাসায় গুনে দেখো— কতবার তোমাকে আহ্বান
এই শহরটাকে ভালোবেসেই কাটিয়ে দিলাম চল্লিশটি বসন্ত। শালিকের ডানায় ভোরের রোদ এসে পড়ে জানালায়, নিস্তব্ধ ছায়ায় ঘুমিয়ে থাকে ক্লান্ত বিকেল, হাসনাহেনার গন্ধে ভেসে যায় হেমন্তের শেষ আয়োজন। আমি দেখি চোখ
দেখো দেখো আজ কেমন, জ্যোৎস্নাভরা রাত। চলো বসি দুজনে, হাতে রেখে হাত। এমন রাত আর, পাবো না যেন ফিরে। প্রকৃতির সব আয়োজন , তোমায় আমায় ঘিরে। খোলা আকাশে আজ ,
১৪ ফেব্রুয়ারি, মডার্ন নর-নারী। হাতে-হাত ধরি, বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড নিয়ে করে ঘুরাঘুরি। ফুল নিয়ে কাড়াকাড়ি, গিফ্টের ছড়াছড়ি। ছুটছে নর সামনে নারী। শয়তানের ধোঁকায় পড়ি, ঘটায় অনৈতিক ঘটনাবলী! যেন রোগ মহামারী। ৯ মাস
দাদা আব্দুল গফুর পাইক ভগ্নিপতি মুহাম্মদ ওমর ফারুক, নানা কাজী আমিনুল ইসলাম নানী দেওয়ান ফিরোজা বেগম, নাতী ফারহান নাবিল ইব্রাহীম মাতা (পেয়ারা) আনোয়ারা বেগম, বড়ো বোন লাকী রাবেয়া বোন জান্নাতুন
স্বাধীনতার অমৃত স্বাদ পারিনি আমরা নিতে চেটেপুটে সাবার করেছে সব মোড়ল বাবু ওরা কেবল আমরা খানিকটা ঘ্রাণ নিয়েছি স্বাধীনতার সে ঘ্রাণেই আছি প্রতিক্ষারত হয়ে,যদি—- বেঁচে যাওয়া কিছু উচ্ছিষ্ট স্বাধীনতাই জোটে,
আমরা দুই ভাই দুই বোন বেড়ে উঠেছি পেয়ে মায়ের যতন, চার দেহে যেন একই প্রাণ একসাথে চলেছি পেয়ে দখিনা পবন, এক ডিমে খেয়েছি আমরা চারজন তথাপিও ছিলো উচ্ছাস ভালোবাসা অফুরান,