আকাশ আজ কালো মেঘে ছাওয়া এলোমেলো প্রচণ্ড হাওয়া, এদিক ওদিক ছুটাছুটি করছে হঠাৎ হঠাৎ বিজলী চমকাচ্ছে। রাগে ক্ষোভে গুড়ুম গুড়ুম ফালতু রিংটোনের চিৎকারে ভয় পাওয়া আরশোলার মতো, নির্ঘুম রাত; বেলকনিতে
কেউ থাকে সময়ের অপেক্ষায় কারো অপেক্ষা সময়ে, কেউ ধায় কারো ছায়ার মায়ায় কারো মায়াতো তন্ময়ে। মন্ময়ে ঘুরি-ফিরি সবুজের বুকে শুনি পাখিদের কলরব, নীড়ে ফিরে যায় কোলাহল চুকে ব্যস্ততা শেষে পাখি
ডি এম অফিস। নর্থ বেঙ্গল। ডুয়ার্স। সকাল সাড়ে নটায় ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয়ার গাড়ি অফিস করিডোরে ঢুকলো। নন্দিনী সেন গাড়ি থেকে নেমে দূরে গাছ পালার দিকে চাইলেন। চোখের কালো চশমা খুলে দেখলেন,অজস্র
যদি এমনটা হয় কেউ একজন বলে আমায় কি ছাইপাশ লেখো তুমি এগুলো কেউ পড়ে নাকি!! শুধু অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়ে বাহ্ বাহ্ দেয় ছেড়ে দাও এই সব লেখা; আমি মুচকি হেসে
খুব ভোর রাত থেকে টিপটিপ বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। যখন সাইকেল চালিয়ে গঙ্গার দিকে যাচ্ছি, তখন ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু আমাকে তো যেতেই হবে। আগের দিন মল্লিক বাজারে মাছওয়ালি
তুমি আছ বসি তোমার ঘরের দ্বারে ছোটো তব সংসারে। মনখানি যবে ধায় বাহিরের পানে ভিতরে আবার টানে। বাঁধনবিহীন দূর বাজাইয়া যায় সুর, বেদনার ছায়া পড়ে তব আঁখি-‘পরে– নিশ্বাস ফেলি মন্দগমন
কেমন আছো তুমি ? ভালো …? যাক…. তুমি ভালো থাকো , কিন্তু আমি যে ভালো নেই জানো… আমার না খুব মন খারাপ শরীর ও ভালো নেই তেমন জ্বর জ্বর লাগছে
অনেক অপেক্ষার পর তুমি এলে যেনো বিষন্নতার আকাশে এক চিলতে রৌদ্র হয়ে, যে মনের জমিনে ছিলো এতো দিন বেদনা নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাস, সে বুকের জমিনে ফুটেছে আজ হাজারো গোলাপ। মৌমাছির গুঞ্জনে
বিকল্প আছে বলেই পক্ষান্তর-কিংবা-অথবা শব্দ দিয়ে সমাধান করা যায় সমস্যার লাভা, প্রেম কিংবা ভালোবাসা নিয়ে বৈরিতা নয় হোক যতো প্রাপ্তিযোগ কিংবা ক্ষয়; কষ্ট কিংবা ব্যথা সবকিছুর আছে মাত্রা জীবন এক
তুমি আমার নব্বই দশকের ফিলিংস ঊনবিংশ শতাব্দীর ভালোবাসা, তুমি আমার দু’হাজার সালের প্রেরণা প্রতিক্ষণের বেঁচে থাকার আশা। তুমি জনম জনমের আত্মার বন্ধন আত্মশুদ্ধির উপমা, তুমি আছো বলেই চিহ্ন আমার ভালোবাসায়