ফেরারী মন কাঁদে যখন, স্মৃতিগুলো অনর্গল ডানা ঝাপটায়, কত কথার কথাকলি বয়ে বেড়ায় বিধুর বাতাস, যা পেয়েছি তা তো কম নয়, না পাওয়া গুলো অন্তহীন স্মৃতি থেকে মুছে যায়, আজকাল
নির্ঘুম চাঁদনী রাত যেন এমনই তবে, নির্জন অতনু রমণের করে সমর্পিত বিনোদিনীর ওই সিথানে, অনায়াসে ছুতে পারা চাঁদ বিনোদিনীর কপোলে উদাসী অবসাদ। স্মরণে মরণফাঁদ হৃদয়ে জেগে উঠা জোৎন্সা কুমারীর, আজন্ম
সৈকত – মিতা, আমাদের কতদিন পরে দেখা হলো? মিতা – ৫৪ বছর ২মাস তের দিন পর। সৈকত – আঁতকে ওঠে, এই কি বল তুমি এ-ই সব! মিতা – এটাই সত্য,
ঘুমিয়ে আছে সারাটা পৃথিবী দুঃখরা কেন যেন একটুও ঘুমায় না নির্ঘুম জেগে থাকে ওরা সারাদিন রাত নীরব সময়ের বুকে। এ যেন এক বিশাল জগদ্দল পাথর চেপে আছে বহুদিন সুখে, কবিতার
বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?পুকুর ধারে লেবুর তলে,থোকায় থোকায় জোঁনাক জ্বলে,ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, একলা জেগে রই,মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
শুধু ‘৭১ নিয়ে থাকলে হবেনা, শুধু ‘৭১ এর চেতনা নিয়া থাকলে হবেনা থাকতে হবে সেটা নিয়ে যে কারণে ‘৭১ সৃষ্টি হয়েছিলো। ‘৭১ নিশ্চয়ই সৃষ্টি হয়নি দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করার
টুনটুন নামে এক শালিক পাখি ছিল। সে ছিল খুবই চঞ্চল আর দুষ্টু। মনের আনন্দে মাঠের এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াত সারাদিন। মাটিতে যেমন পোকা খুঁজত, তেমনি আবার গাছের ডালে বসে আকাশের দিকে
শিক্ষক মানে মানুষ গড়ার কারিগর, শিক্ষক মানে সবাই জানে জ্ঞানের এক অথৈই সাগর। শিক্ষক মানে,প্রদিপ্ত আলোকবর্তিকা, শিক্ষক মানে অমানিশা দূর করে জ্বেলে দেন প্রদিপ শিখা। শিক্ষক হলো সবার সেরা, সবার
জীবনের সকল অপ্রাপ্তি আর ব্যর্থতার গ্লানি আড়াল করতে গিয়ে আজ আমি নিজেই স্বেচ্ছা নির্বাসনে, দুরন্ত শৈশব, কৈশর আর উন্মত্ত যৌবন পেরিয়ে স্মৃতির লালিত স্বপ্নগুলো আজ অবহেলিত যা উছলে পড়ার কথা
সোনালি মাছ ইলিশ পোনা ছোট্ট হলে ঝাটকা, পদ্মা নদীর গভীর জলে ধরছে জেলে টাটকা। ইলিশ মাছে ভরা ডিমে নায়ের উপর তুলে, ছেলে মেয়ে খাবে তারা নেচে হেলে দুলে। ইলিশ ভাজা