1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
প্রত্যক্ষভোটে মনোহরগঞ্জ বিএনপির ওয়ার্ড সম্মেলন অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে ছাত্রদল কর্মীর বাবাকে জাতীয়তাবাদী প্রবাসী ফোরামের অটোরিকশা উপহার আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো শাহ আলমের পাশে মনোহরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন দেশের মানুষ আর দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতায় দেখতে চায়না- আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ নাথেরপেটুয়া ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত কাটুনীপাড়া দারুল উলুম মাদরাসার কমিটি, শিক্ষক ও এলাকার বিশিষ্ট জনদের নিয়ে ঈদ পূনর্মিলনী বিজিএমইএ ফোরামের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ায় ড. রশিদ আহমেদ হোসাইনীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ৬ষ্ঠ বর্ষে পদার্পন  “স্বপ্ন নতুন আলোয় বানঘর” শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন ২৪টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

গোপন সংকেত–ইয়াছিন আরাফাত

এম.এ.মান্নান.মান্না
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৪ বার পড়া হয়েছে

শীতের গভীর রাত। কুয়াশার চাদরে ঢাকা শহরের অলিগলি। বিখ্যাত গোয়েন্দা আরিয়ান চৌধুরী তাঁর ডায়েরির পাতা উল্টে বসে আছেন। হঠাৎ করেই দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ।

দরজা খুলতেই দেখা গেলো, একজন বয়স্ক ভদ্রলোক, চোখে আতঙ্কের ছাপ।

“আমাকে বাঁচাতে হবে, চৌধুরী সাহেব!” তিনি বললেন।

“কী হয়েছে?” আরিয়ান শান্ত কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন।

“আমার কাছে একটা চিঠি এসেছে। একেবারে অদ্ভুত! কেউ আমাকে খুন করতে চায়!”

চিঠিটা হাতে নিয়ে আরিয়ান দেখতে লাগলেন। কালো কাগজে সাদা অক্ষরে লেখা ছিল:

“১৪৪০, পূর্ণিমার রাত, পুরোনো মন্দির। এটাই তোমার শেষ ঠিকানা।”

চিঠিতে কোনো স্বাক্ষর নেই। রহস্য ক্রমেই গভীর হচ্ছিল।

 পরের দিনই তদন্ত শুরু করেন আরিয়ান। সে শহরের ঐতিহাসিক পুরোনো মন্দিরে পৌঁছালেন। চারপাশে নীরবতা। মন্দিরের ভাঙা অংশে হঠাৎ তাঁর নজরে পড়লো একটা খোদাই করা সংকেত। সেটা একধরনের সাংকেতিক ভাষা। তিনি দ্রুত সংকেতটি নিজের খাতায় নকল করলেন।

সংকেতটি ভাঙতে গিয়ে দেখা গেল:

“আগুনের সিঁড়ি ধর, যেখানে সময় থেমে আছে।

এটা বুঝতে আরিয়ানের বেশি সময় লাগলো না। শহরের পুরনো ঘড়ি টাওয়ার, যেখানে অনেক দিন থেকে ঘড়ির কাঁটা বন্ধ।

রাতের আঁধারে আরিয়ান ঘড়ি টাওয়ারে গেলেন। সেখানে একটি সিঁড়ি দেখলেন, যা মাটির নীচে নামছে। সিঁড়ি বেয়ে নেমে দেখতে পেলেন একটা ছোট ঘর। ঘরের দেয়ালে ছিল আরও একটি সংকেত:

“সত্যের দরজা খোলার আগে, মিথ্যার জাল ছিঁড়তে হবে।”

ঘরের এক কোণায় একটা ছোট বাক্স ছিল। খুলতেই ভেতর থেকে বের হলো একটা পুরনো পাণ্ডুলিপি।

পাণ্ডুলিপি পড়ে আরিয়ান বুঝলেন, পুরো ঘটনাটা আসলে এক ধরণের মানসিক খেলা। এই ভদ্রলোকের পূর্বপুরুষরা বিশাল ধনসম্পদ লুকিয়ে রেখেছিলেন এবং সেই ধনসম্পদের সন্ধান পেতেই একদল অপরাধী এই রহস্যময় সংকেত তৈরি করেছিল।

আরিয়ান সব ঘটনা উন্মোচন করে ভদ্রলোককে সতর্ক করলেন। পুলিশের সহায়তায় অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হলো।

পুরনো মন্দির থেকে উদ্ধার হলো এক সিন্দুকভর্তি ঐতিহাসিক ধনসম্পদ।

সমাপ্ত

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট