বেলুন নিবে রঙিন বেলুন একটি কিনে নাও, বেলুন বিচে খাবার কিনব আহার খেতে দাও। পেটটা ভরলে অনেক খুশি আর কিছু না চাই, রাস্তার মোড়ে বাজার ঘাটে বেলুন বিচি তাই। বেলুন
নীলিমা যেন গাঢ় নীলের উপর সাদা রং, এ-যেনো কোনো শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি। আমি তুরাগ নদীর তরীতে বসে আছি; নদীর পানির জোয়ার ভাটার সাথে চলছে বাতাসের ভীষণ মাতামাতি! আহ! সাথে
তোমার কষ্ট দেখে মনটা কাঁদে, আমি তাঁকাতে পারিনা তোমাতে। তোমার মায়াবী চেহারায় বিষন্নতা, আমার হৃদয় মন্দিরে রক্তের শ্রোত। দিবানিশি ভাবি,শুধু ভাবি তোমার জন্য, কোথা থেকে আচমকা কী হয়ে গেলাে! আমিই
আমার ভিতরের প্রশ্নগুুলো আমায় প্রশ্ন করে, আমার কাছে উত্তর চায়, কোথায় কোন্ কাজে ভুল ছিলো আমার কোথায় আমার পরাজয়? ঠিক ভুলের হিসেব মেলাতে গিয়ে দেখি সবই নাট্যমঞ্চের অভিনয়, চিরাচরিত নিয়মের
দেখতে সুন্দর লেবাসধারী! সে যে বড়ই মুখোশধারী। তাসবি হাতে মুখে দাঁড়ি! ধন সম্পদ তার কাঁড়ি কাঁড়ি। সালাতের সময় যায়, যা বলেছি দাও নাহলে হবেনা কাজের ভাও। খামটা পকেটে দাও, এবার
এক অ-ভালোলাগার বেষ্টনী চারধার ভালো থাকার যুদ্ধে পরাজিত! তবে কি হারছি! জয়ী অহম তার প্রকৃতির উপহার কি আঁচল শূন্যতার। ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায় দিন বেলা তেজ দীপ্ত সূর্য দেব ওঠে,নড়েচড়ে! অযত্নে
তুমি আসবে বলে,হ্যাঁ তুমি আসবে বলে গোলাপের কলিটি আজও তো ফুটেনি, তুমি আসবে বলে শান্ত হয়েছে সেই খরস্রোতা তটিনী । তুমি আসবে বলে সেই কৃষ্ণচূড়া গাছ আজও রঙিন হয়ে সাজে,
যার লাগিয়া করলাম চুরি সে যদি কয় চোর নিজের প্রতি নিজের অভিমানে হয় না যেন ভোর। স্বার্থের জন্য পাশে থাকে ডাকে বাবা চাচা স্বার্থ পুরালে কেটে পড়ে খুজে তখন পাচা
মায়ের মুচকি হাসি ঈদের চাঁদের মতো মা তোমায় ভালোবাসি বুঝাবো তা কতো, ঈদের চাঁদতো আসে মা বছর ঘুরে ঘুরে তুমিতো মা সেই করে গেলে এলেনা আর ফিরে। ঈদের দিনে
এক মায়ের দুই পুত্র ও এক কন্যা ছিল।তারা যখন ছোট ছিল,তখন তাদের বাবা মারা যায়।স্বামীর অল্প কিছু জমি ছিল,সেটাই চাষ করে মা অতি কষ্টে ছেলেদের লালন পালন করে। সবাইকে ভালোভাবে