১৪. টিন আর প্লাস্টিকের ছাপর দেওয়া ফলের দোকানের নিচে দাঁড়িয়ে আছে মিথি। আকাশ ভাঙা ঝুম বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছে তার সফেদ শার্ট। গলায় ঝুলানো স্কার্ফটা গায়ে জড়িয়ে কোনোরকম গা ঢাকার চেষ্টা
বৃষ্টি ভেজা মাটির গন্ধ আমার লাগে বেশ। কোথায় গেলে পাবে তুমি এমন সোনার দেশ? সে যে আমার সোনার বাংলা, প্রাণের বাংলাদেশ। আউশ ধানের মাড়াই দেয়া খড় শুকানোর ঘ্রাণ। ক্লান্ত দেহে
নিজেরে আমি বিকাই ,মানুষ বিক্রির হাঁটে এই চাতুরি খেলায় নিয়োজিত বহু বছর ধরে, যখন চারিদিকে হু হু করে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম তখনও এখানে দর হাঁকাহাঁকি হয় মানুষের শ্রম। কাকডাকা ভোর
চাঁদ তুমি আকাশে থাকো বলে দূর হতে তোমায় সাধি, তোমারে দেখিতে রোজ নিশিথে খোলা ময়দানে ঘর বাঁধি। তোমারে দেখিতে হচ্ছি আকুল হৃদয়খানা কাতর, তোমারে দেখিতে ঘর ছাড়িয়া হচ্ছি নিশাচর। গগণপানে
জীবন চলে জীবনের গতিতে শুনেনা মানুষের কথা যদি শুনতো জীবন মানুষের কথা তবে হতো জীবন মানুষের চাওয়ার মতন। মানুষ চায় জীবনে করবে অনেককিছু কখনো ভাবে জীবন সাজাবে নির্ঝঞ্ঝাট আরাম আয়াসে
বেলুন নিবে রঙিন বেলুন একটি কিনে নাও, বেলুন বিচে খাবার কিনব আহার খেতে দাও। পেটটা ভরলে অনেক খুশি আর কিছু না চাই, রাস্তার মোড়ে বাজার ঘাটে বেলুন বিচি তাই। বেলুন
নীলিমা যেন গাঢ় নীলের উপর সাদা রং, এ-যেনো কোনো শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি। আমি তুরাগ নদীর তরীতে বসে আছি; নদীর পানির জোয়ার ভাটার সাথে চলছে বাতাসের ভীষণ মাতামাতি! আহ! সাথে
তোমার কষ্ট দেখে মনটা কাঁদে, আমি তাঁকাতে পারিনা তোমাতে। তোমার মায়াবী চেহারায় বিষন্নতা, আমার হৃদয় মন্দিরে রক্তের শ্রোত। দিবানিশি ভাবি,শুধু ভাবি তোমার জন্য, কোথা থেকে আচমকা কী হয়ে গেলাে! আমিই
আমার ভিতরের প্রশ্নগুুলো আমায় প্রশ্ন করে, আমার কাছে উত্তর চায়, কোথায় কোন্ কাজে ভুল ছিলো আমার কোথায় আমার পরাজয়? ঠিক ভুলের হিসেব মেলাতে গিয়ে দেখি সবই নাট্যমঞ্চের অভিনয়, চিরাচরিত নিয়মের
দেখতে সুন্দর লেবাসধারী! সে যে বড়ই মুখোশধারী। তাসবি হাতে মুখে দাঁড়ি! ধন সম্পদ তার কাঁড়ি কাঁড়ি। সালাতের সময় যায়, যা বলেছি দাও নাহলে হবেনা কাজের ভাও। খামটা পকেটে দাও, এবার