পতাকা রক্তের সৌরভ ছড়ায় সাধ্য কার তাকে নামায়? দীপ্ত পায়ে ফিরে এসেছে নূরুল উদ্দিন ইতিহাসের মঞ্চে দাঁড়িয়ে করছে চিৎকার সময়ের বাঁকে গুলির শব্দ ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’ উচ্চারণে রক্ত কেন?
সত্যি করে বলছি আমি তোমায় ভালোবাসি পতাকাটা বাঁধতে গিয়ে চোখের কোণায় ভাসি। আমার কিছু ভাল্লাগে না রক্ত ঝরে বুকে জয়ী হয়ে ফিরে এসো ঘর বাঁধিবো সুখে। যখন শুনি সেই তুমিটা
মাগো আমায় পিছু ডাকিস না যাচ্ছি আমি যুদ্ধে জীবন দিয়ে করবো যুদ্ধ বৈষম্যে’র বিরুদ্ধে। বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেশটা স্বাধীন হলো এখন আমি সোচ্চার হলে রাজাকার কেন বলো? স্বাধীন দেশে
ফিলিস্তিন পবিত্র ভুমি, সেথায় রয়েছে মোর আস্থা যেথায় রয়েছে নবী-রাসুলের নিদর্শন আর মসজিদ আল-আকসা। গোলাবারুদ আর বোমার আঘাতে করছ ক্ষত-বিক্ষত, অসহায় শিশু-নারী-পুরুষের জীবন হচ্ছে হতাহত। কুদস-ক্রোসেডরা করেছিলো অপমান আর ধ্বংসলীলা,
চলে গেল হিজরি মাসের ১৪৪৫ গত করে, মহররমের পদার্পণে সন্ধ্যা নামার পরে। পুরাতন যায় নতুন বছর মুহাররমের মাসে, ১৪৪৬ নববছর ভালো কিছু আসে। আরবি মাসের লন্ঠ বাতি ভরা পূর্ণের চাকা,
১৪. টিন আর প্লাস্টিকের ছাপর দেওয়া ফলের দোকানের নিচে দাঁড়িয়ে আছে মিথি। আকাশ ভাঙা ঝুম বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছে তার সফেদ শার্ট। গলায় ঝুলানো স্কার্ফটা গায়ে জড়িয়ে কোনোরকম গা ঢাকার চেষ্টা
বৃষ্টি ভেজা মাটির গন্ধ আমার লাগে বেশ। কোথায় গেলে পাবে তুমি এমন সোনার দেশ? সে যে আমার সোনার বাংলা, প্রাণের বাংলাদেশ। আউশ ধানের মাড়াই দেয়া খড় শুকানোর ঘ্রাণ। ক্লান্ত দেহে
নিজেরে আমি বিকাই ,মানুষ বিক্রির হাঁটে এই চাতুরি খেলায় নিয়োজিত বহু বছর ধরে, যখন চারিদিকে হু হু করে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম তখনও এখানে দর হাঁকাহাঁকি হয় মানুষের শ্রম। কাকডাকা ভোর
চাঁদ তুমি আকাশে থাকো বলে দূর হতে তোমায় সাধি, তোমারে দেখিতে রোজ নিশিথে খোলা ময়দানে ঘর বাঁধি। তোমারে দেখিতে হচ্ছি আকুল হৃদয়খানা কাতর, তোমারে দেখিতে ঘর ছাড়িয়া হচ্ছি নিশাচর। গগণপানে
জীবন চলে জীবনের গতিতে শুনেনা মানুষের কথা যদি শুনতো জীবন মানুষের কথা তবে হতো জীবন মানুষের চাওয়ার মতন। মানুষ চায় জীবনে করবে অনেককিছু কখনো ভাবে জীবন সাজাবে নির্ঝঞ্ঝাট আরাম আয়াসে