1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ১১:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
প্রত্যক্ষভোটে মনোহরগঞ্জ বিএনপির ওয়ার্ড সম্মেলন অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে ছাত্রদল কর্মীর বাবাকে জাতীয়তাবাদী প্রবাসী ফোরামের অটোরিকশা উপহার আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো শাহ আলমের পাশে মনোহরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন দেশের মানুষ আর দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতায় দেখতে চায়না- আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ নাথেরপেটুয়া ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত কাটুনীপাড়া দারুল উলুম মাদরাসার কমিটি, শিক্ষক ও এলাকার বিশিষ্ট জনদের নিয়ে ঈদ পূনর্মিলনী বিজিএমইএ ফোরামের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ায় ড. রশিদ আহমেদ হোসাইনীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ৬ষ্ঠ বর্ষে পদার্পন  “স্বপ্ন নতুন আলোয় বানঘর” শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন ২৪টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত প্রধান উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫১ বার পড়া হয়েছে

বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্টের দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রীতি অনুযায়ী বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবসে প্রেসিডেন্ট বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন। এতে সরকার প্রধান, প্রধান বিচারপতি, তিন বাহিনী প্রধান, যোদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা আমন্ত্রণ পান। অনুষ্ঠানে সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস কেন অনুপস্থিত ছিলেন সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। দিবসটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ ছাড়া এদিন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন তিনি। প্রতিবছর বঙ্গভবনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার হলেও এবার তার ব্যতিক্রম ছিল। বিটিভি’র একজন কর্মকর্তা মানবজমিনকে জানিয়েছেন, অনুষ্ঠান রেকর্ড করা হয়েছে। সরাসরি সম্প্রচারের নির্দেশনা ছিল না।
প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানার দেয়া এবারের সংবর্ধনায় বাংলাদেশ সফররত পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তা যোগ দেন।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, রাষ্ট্রদূত, বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার, বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্তদের পরিবার, মুক্তিযুদ্ধের সহায়তাকারী ভারতীয় যোদ্ধা এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন সফররত পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস-হোর্তাকে নিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজারে একটি কেক কাটেন। পরে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

বঙ্গভবনে অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের: ওদিকে বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সোমবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সংগঠনটির দপ্তর সেলের সম্পাদক জাহিদ আহসানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ‘মহান বিজয় দিবসে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু কর্তৃক বঙ্গভবনে দিবস উদ্‌যাপনের আমন্ত্রণ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রত্যাখ্যান করছে।
নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সাংগঠনিকভাবে যুক্ত কোনো নেতাকর্মী আজ বঙ্গভবনে মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপনের অনুষ্ঠানে যাবে না বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, মহান বিজয় দিবসের মতো জাতীয় গৌরবের দিন ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে পালন করা গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।
বঙ্গভবনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান কর্নেল অলি’র: 
বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে অংশ নেননি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বীরবিক্রম। এলডিপি’র পক্ষ থেকে এক বার্তায় বলা হয়,  প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর হওয়ায় তার হাতেও ছাত্র-জনতার তাজা রক্ত লেগে আছে। এ কারণে কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বীরবিক্রম বঙ্গভবনের অনুষ্ঠান প্রত্যাখ্যান করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট