1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
প্রত্যক্ষভোটে মনোহরগঞ্জ বিএনপির ওয়ার্ড সম্মেলন অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জে ছাত্রদল কর্মীর বাবাকে জাতীয়তাবাদী প্রবাসী ফোরামের অটোরিকশা উপহার আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো শাহ আলমের পাশে মনোহরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন দেশের মানুষ আর দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতায় দেখতে চায়না- আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ নাথেরপেটুয়া ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত কাটুনীপাড়া দারুল উলুম মাদরাসার কমিটি, শিক্ষক ও এলাকার বিশিষ্ট জনদের নিয়ে ঈদ পূনর্মিলনী বিজিএমইএ ফোরামের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ায় ড. রশিদ আহমেদ হোসাইনীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ৬ষ্ঠ বর্ষে পদার্পন  “স্বপ্ন নতুন আলোয় বানঘর” শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন ২৪টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

অধ্যক্ষের ছেলের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা, ‘উপহারের ৫০০ টাকা’ চেয়ে নোটিশ

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪
  • ২৫২ বার পড়া হয়েছে

পুরান ঢাকার সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীরের ছেলের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপহার হিসেবে বাধ্যতামূলক ৫০০ টাকা চেয়ে কর্মীদেরকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কলেজের সব কর্মচারীকে শুক্রবারের মধ্যে এই টাকা জমা দিতে বলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এরপরই শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।

গত ২৪ জুন কলেজের প্রধান সহকারী স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

 

নোটিশে বলা হয়, ‘অত্র কলেজের সকল কর্মচারীর অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ১২ জুলাই ২০২৪ তারিখ সন্ধ্যা ৭টায় নগরীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে মাননীয় অধ্যক্ষ মহোদয়ের পুত্রের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত আয়োজনে আপনি নিমন্ত্রিত। এ উপলক্ষে সকল কর্মচারীকে শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে বাধ্যতামূলকভাবে ৫০০ টাকা অত্র কলেজের মো. আবুল হোসেনের নিকট আগামী ৫ জুলাই শুক্রবারের মধ্যে জমাদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।’

কলেজের প্রধান সহকারী মামুন বলেন, সামাজিক প্রথা হিসেবে এই টাকা চাওয়া হয়েছে। আমাদের কলেজে এ নিয়ম চালু রয়েছে অনেক আগে থেকেই।

এ বিষয়ে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীকে কার্ড দিয়ে দাওয়াত দিয়েছি এবং সবাইকে মুখেও বলেছি কোনো উপহার সামগ্রী না আনার জন্য। কিন্তু হেড ক্লার্ক এটা কেন করল বুঝলাম না।

তিনি আরও বলেন, আপনার কি মনে হয় কেউ নিজের ছেলের বিয়ের দাওয়াত দিয়ে উপহার চাইবে। আমি নিজেও বিষয়টা নিয়ে বিব্রত এবং সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। আমি কাল সকালে তাকে শোকজ করব, কেন সে আমার মানসম্মানে আঘাত আনল, এভাবে নোটিশ দিয়ে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট