1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০৫:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
লাকসাম বিএনপির ৩টি জনসভায় নেতাকর্মীদের ঢল সিরাজুল ইসলাম বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতি নির্বাচিত মনোহরগঞ্জে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের শ্রমিক দিবস পালন আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালনের আহবান মোস্তাফিজুর রহমান শামীমের প্রবাসীর পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ কুমিল্লায় বজ্রপাতে ২ স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪ নিজামীপুত্র-মীর কাশেম কন্যার গুরুতর অভিযোগ নেতৃবৃন্দের ফাঁসির জন্য বর্তমান জামায়াত নেতারা দায়ী মনোহরগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতের আর্থিক সহায়তা হাসনাবাদ মাতৃভূমি মডেল একাডেমিতে বর্বর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ র‍্যালী অনুষ্ঠিত। প্রধানমন্ত্রী দুবারের বেশি থাকতে না পারার প্রস্তাবে একমত জামায়াত

মনোহরগঞ্জে জাল দলিলে জমি বিক্রির অভিযোগ

আবদুল বাকী মিলন
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

 কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে জাল দলিল সৃষ্টি করে জমি বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার বাইশগাঁও ইউনিয়নের হাউরা গ্রামের আবদুল বাতেন ও বেলাল হোসেন এ অভিযোগ করেন তাদের বড় ভাই আবু ছায়েদের বিরুদ্ধে।

আবদুল বাতেন ও বেলাল হোসেন জানান, তাদের বড় ভাই আবু ছায়েদ তাদের ভাই-বোনদের ২৬ শতক পৈত্রিক সম্পত্তি গোপনে দু’টি জাল দলিল সৃষ্টি করে তার স্ত্রী নুরজাহানের নামে খারিজ করেন। গত কয়েক মাস পূর্বে উক্ত জাল দলিলে একই গ্রামের আবদুল মজিদের নিকট ১২ শতক জমি বিক্রি করেন তিনি। পরে ওই ক্রেতা জমি দখল করতে এলে আমরা বিষয়টি জানতে পারি। এ বিষয়ে সামাজিক ভাবে সালিশ-বৈঠক বসে এবং জাল দলিলের বিষয়টি প্রমাণিত হয়। এ ঘটনায় আবু ছায়েদের শাস্তি দাবি জানান ওই দু’সহোদর।

ক্রেতা আবদুল মজিদ বলেন, আমি আবু ছায়েদের কাছ থেকে তার স্ত্রী নুরজাহানের নামে থাকা ১২ শতক জমি কিনি। জমি কেনার পর জানতে পারি জাল দলিলের মাধ্যমে জমিটি বিক্রি করেন আবু ছায়েদ।

আবদুল মজিদ আরও বলেন, জমি কেনার পর জানতে পারি ভুয়া দলিলের মাধ্যমে দেড় লাখ টাকায় জমিটি আবু ছায়েদ তার স্ত্রী নুর জাহানের নামে খারিজ করেন। আর জমি রেজিষ্ট্রি করার জন্য আমার কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা নিয়েছে। খারিজ ও রেজিস্ট্রির কাজ করেন, ভেন্ডার মোহাম্মদ হোসেন। এ নিয়ে বন্যার আগে গ্রামে শালিস বৈঠকও হয়েছে।

হাউরা গ্রামের মাতব্বর আনোয়ার হোসেন, প্রবাসী তোফাজ্জল হোসেন ডাক্তার আবুল হোসেন ও মোঃ হারুনুর রশিদ বলেন, ভুয়া দলিল দিয়ে খারিজ করে আবু ছায়েদ অনত্র এ জমি বিক্রি করেছে। এতে সামাজিকভাবে বিশৃংখলা সৃষ্টি হয়েছে। এ কাজে সহযোগিতা করেছে ভেন্ডার মোহাম্মদ হোসেন। তারা বলেন, আ’লীগের হাত ধরে ভেন্ডার মোহাম্মদ একই জায়গা একাধিকবার বিক্রি করে উভয় পক্ষের কাছ থেকে সুবিধা নে। আমরা সামাজিকভাবে ও প্রশাসনিকভাবে ভুয়া দলিল সৃষ্টিকারি ও সহযোগিতাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত আবু ছায়েদ বলেন, আমার চাচাদের কাছ থেকে আমি জমি কিনেছি। আমি কোন ভুয়া দলিল সৃষ্টি করিনি।

এ বিষয়ে মনোহরগঞ্জ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নাসরিন বলেন, অনেক সময় দলিলে সমস্যা থাকলেও বুঝা যায়না। ভুয়া দলিলে খারিজ হয়ে থাকলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট অভিযোগ করলে খারিজ বাতিল হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট