1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৪:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালনের আহবান মোস্তাফিজুর রহমান শামীমের প্রবাসীর পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ কুমিল্লায় বজ্রপাতে ২ স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪ নিজামীপুত্র-মীর কাশেম কন্যার গুরুতর অভিযোগ নেতৃবৃন্দের ফাঁসির জন্য বর্তমান জামায়াত নেতারা দায়ী মনোহরগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতের আর্থিক সহায়তা হাসনাবাদ মাতৃভূমি মডেল একাডেমিতে বর্বর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ র‍্যালী অনুষ্ঠিত। প্রধানমন্ত্রী দুবারের বেশি থাকতে না পারার প্রস্তাবে একমত জামায়াত মাসিক আল মুনাদীর ৪০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আল মুনাদী রুবি জয়ন্তী ২০২৫ অনুষ্ঠিত তৃণমূল কর্মীদের প্রত্যক্ষভোটে মনোহরগঞ্জ বিএনপির ওয়ার্ড সম্মেলন অনুষ্ঠিত গল্প –মৌলিনাথের একজন নন্দিনী ছিল –সুনির্মল বসু

লালমাইয়ে বন্যায় ভেসে গেছে ২ হাজার ৭১৮ পুকুরের মাছ

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৮ বার পড়া হয়েছে

কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় বন্যায় প্লাবিত হয়েছে প্রায় ২ হাজার ৭১৮টি পুকুর, বেড়ি ও দিঘী। এতে মৎস্য চাষীদের ক্ষতি হয়েছে ৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বেশিরভাগ চাষী ব্যাংক লোন করেই মাছ চাষ শুরু করেছেন। হঠাৎ এমন ভয়াবহ বন্যায় নিঃস্ব হয়ে পথে বসেছে মাছ চাষিরা।সরকারি প্রণোদনা না পেলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা নতুন করে মাছ চাষ শুরু করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে ব্যাংক লোন পরিশোধ করাও অনিশ্চিত হয়ে যাবে।

পেরুল উত্তর ইউনিয়নের উৎসবপদুয়া গ্রামের সরকারি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিমুল মৎস্য খামারের মালিক হুমায়ুন কবির শরীফ বলেন, বন্যায় আমার ৪টি পুকুর ও ৭টি বেড়ি প্লাবিত হয়ে ৩০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে। আমার ২০ লাখ টাকা ব্যাংক লোন রয়েছে।আমার সবকিছু কেড়ে নিয়েছে এই বন্যা। এখন কীভাবে ব্যাংক লোন পরিশোধ করব কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছি না।

পেরুল দক্ষিণ ইউনিয়নের দোশারীচোঁ গ্রামের রহমান ফিশারিজের মালিক গোলাম মোর্শেদ বলেন, সম্প্রতি প্রবাস থেকে ফিরে ব্যাংক লোন করে আমি ৫ একর জমিতে ১০টি বেড়ি তৈরি করে মাছ চাষ শুরু করি। এবারের বন্যায় আমার সবগুলো ফিশারিজ প্লাবিত হয়ে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে।সরকার যদি মৎস্য চাষিদের একটু সহযোগিতা করে তাহলে হয়তো আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

লালমাই উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বন্যায় মৎস্য চাষীদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৭১৮টি পুকুর, বেড়ি ও দীঘি প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকার মাছ। ইতিমধ্যে উপজেলার ৬০ জন ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষী ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ উল্লেখ করে লিখিতভাবে আমাদের জানিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট