বিজয় মানে, দেশমাতৃকায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ। বিজয় মানে, লাখো মানুষের শহীদি মৃত্যু বরণ। বিজয় মানে, জেনে শুনে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ন। বিজয় মানে, মাতৃভূমিকে শত্রুমুক্তকরণ। বিজয় মানে, লালসবুজ পতাকা হাতে শির
১৯৭১সাল ১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় সারা বাংলার। পরাজিত হানাদার, বিজয় আপামর জনতার। ১৯৭১ সাল ১৬ ই ডিসেম্বর , আমার অহংকার, দূর হয়েছে সব শঙ্কার, অবসান ঘটে দীর্ঘ প্রতিক্ষার। ১৯৭১ সাল,১৬
একদিন এক স্বপ্ন জেগে উঠেছিল রক্তাক্ত সূর্যের লালিমায়, মাটির গভীরে জমে থাকা শতাব্দীর হাহাকার আর বিদ্রোহের গর্জন। সেদিন ঢাকার হৃদয় ছিল খালি— না ছিল পার্কের রঙিন দোলনা, না ছিল ফুলের
হয়তো আর দেখা হবে না এই বিশ্বের প্রলয়ের পরে, যখন পৃথিবীর সমস্ত আয়োজন থেমে যাবে, বাতাস আর বইবে না কোনো দিক থেকে। সমুদ্রেরা শুকিয়ে যাবে ক্রমাগত, আর আকাশে ঝুলবে কেবল
সুবিধা মতো সবাই যায় বদলে, স্বীয় স্বার্থে, স্বরুপ ছেড়ে বিভিন্ন আদলে। হয়না কিছুই আর আগের মতো, নতজানু হয়ে সাধলে। না থাকার যে করেছে পণ, থাকবেনা সে, শতরশি দিয়েও বাঁধলে। আপন
একদিন দেখা হবে আমাদের- হবে অপেক্ষার অবসান মিটিয়ে নেবো আমাদের সব অভিমানের হিসাব। হাজারো মুহুর্তের ভ্রমণ ক্লান্তি শেষে আমরা মুখোমুখি ভালোলাগার আবেশে মুখরিত হবে চারপাশ সাথে থাকবে ভালোবাসার এক অনাড়ম্বর
তার নাম ময়না, বেশি কথা কয়না। সে বড়ই আদুরে, কলা খায় বাদুড়ে, ঢেকে রাখে চাদুরে, ঘরে আয় জাদুরে। তোর বোন পাখি, দুধ ভাত রেখেছে মাখি। তার ভাই মালিকে, মেরেছে তাকে
আজ রবিবার। বাংলা ক্যালেন্ডারে ১০ পৌষ। আরাকানের সমুদ্র সৈকত ছেড়ে বাংলাদেশে আসার পর অনেক দিন সমুদ্র দেখা হয়নি জুলহাসের। সমুদ্রঘেরা আরাকানের স্মৃতি ভুলে থাকবেন বলে ভাসানচরে চলে এসেছেন জুলহাস। সাথে
তুমি বলেছিলে আমি স্বার্থপর কিন্তু তুমি জানো কি? সেও তোমার জন্যই হয়েছি তোমার জন্য আমি সব পারি। সাঁতরে পার হতে পারি আটলান্টিক ভিসুভিয়াস অতিক্রম করতে পারি পারি হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে
মিছে জিদ করে তুমি সুখ বাঁধ দিলে ছিঁড়ে,বারোমাসি দুগ্ধ শিশু মা হারালো আক্রোশের ভিড়ে। তুমি ফের নব রূপে জীবন সাজিয়ে নেবে।ভাবিলে না হৃদে তোমার বাচাকে কেবা স্নেহ দেবে?জন্ম দিয়ে পৃথ্বী