এক অ-ভালোলাগার বেষ্টনী চারধার ভালো থাকার যুদ্ধে পরাজিত! তবে কি হারছি! জয়ী অহম তার প্রকৃতির উপহার কি আঁচল শূন্যতার। ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায় দিন বেলা তেজ দীপ্ত সূর্য দেব ওঠে,নড়েচড়ে! অযত্নে
তুমি আসবে বলে,হ্যাঁ তুমি আসবে বলে গোলাপের কলিটি আজও তো ফুটেনি, তুমি আসবে বলে শান্ত হয়েছে সেই খরস্রোতা তটিনী । তুমি আসবে বলে সেই কৃষ্ণচূড়া গাছ আজও রঙিন হয়ে সাজে,
যার লাগিয়া করলাম চুরি সে যদি কয় চোর নিজের প্রতি নিজের অভিমানে হয় না যেন ভোর। স্বার্থের জন্য পাশে থাকে ডাকে বাবা চাচা স্বার্থ পুরালে কেটে পড়ে খুজে তখন পাচা
মায়ের মুচকি হাসি ঈদের চাঁদের মতো মা তোমায় ভালোবাসি বুঝাবো তা কতো, ঈদের চাঁদতো আসে মা বছর ঘুরে ঘুরে তুমিতো মা সেই করে গেলে এলেনা আর ফিরে। ঈদের দিনে
এক মায়ের দুই পুত্র ও এক কন্যা ছিল।তারা যখন ছোট ছিল,তখন তাদের বাবা মারা যায়।স্বামীর অল্প কিছু জমি ছিল,সেটাই চাষ করে মা অতি কষ্টে ছেলেদের লালন পালন করে। সবাইকে ভালোভাবে
অনেকদিনের স্বপ্নগুলো যা কলমের আঁচড়ে জীবন্ত করে তুলেছিলাম ডায়েরির পাতায়, টেবিলের উপর পড়ে আছে অযত্নে। ধুলোবালি আস্তরণে ঢেকে গেছে, কেউ একজন ছুঁয়ে দিলে আবার জীবন পাবে, আমি চাই কেউ একজন
ওগো মোর প্রিয়, শুধু স্বপ্নেই দেখা দিও। অনুপস্থিতির জন্য কাহাকেও জবাবদিহি করতে হবে না। লোক লজ্জার থাকবেনা কোনো বালাই, চল মোরা স্বপ্নেই পালাই। তোমার আমার হবেনা অর্থ দন্ড, গুণে ধরা
ভুতটা ছিলো দেখতে বিশাল দেহের অধিকারী দিনের বেশীর ভাগ সময় সে ঘুমিয়ে কাটায়, সন্ধ্যায় জেগে উঠে এজন্যে সন্ধ্যায় বাহিরে গেলেই মা খুবই চিন্তিত হয়ে পড়ে কবে কি হয়ে যায়। মা
হঠাৎ করেই একদিন পথের ধারে কুড়িয়ে পেলাম কিছু রঙিন কাগজ। কাগজগুলো যত্নে করে রেখে দিলাম। অদ্ভুত সে কাগজ থেকে রং ছড়াতো মনে, কখনো নীন আকাশের মত সাদা মেঘময়, কখনো গোধুলির
আষাঢ় শ্রাবণে বাদল নিয়ে ফুটলো কদম ডালে জুঁই মালতী বকুল ফুটে ময়ুর পেখম তুলে। নদীর বুকে পাল তোলা নাও চলছে সারি সারি মাঝে মাঝে সুর্যি মামা খেলছে লুকোচুরি। মিঠা পানির