1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মনোনয়ন না পেয়ে কুমিল্লা নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ লাকসামে অর্ধশতাধিক স্পটে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদকদ্রব্য শহীদ মুহাম্মদ শাহজাহান হত্যার বিচার চায় জামায়াতে-ছাত্র শিবির মনোহরগঞ্জের বাইশগাঁওয়ে জামায়াতের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে ফের আমির হলেন ডা. শফিকুর মনোহরগঞ্জে র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে জাতীয় সমবায় দিবস পালন কিশোর কন্ঠ পাঠক ফোরামের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত মনোহরগঞ্জের উত্তর হাওলা ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত নভেম্বরের মধ্যে গণভোটসহ ৫ দাবিতে ইসিতে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

ভোর পর্যন্ত মোবাইল টাওয়ার নিষ্ক্রিয় রাখার প্রস্তাব প্রাণ গোপালের

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ জুন, ২০২৪
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

সংসদ সদস্য ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত বলেছেন, চিকিৎসক হিসেবে আমি সবসময় প্রযুক্তির পক্ষে। আমি ডিজিটাল বাংলাদেশের পক্ষে, স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে। কিন্তু আমাদের ডিজিটাল পদ্ধতি অর্থাৎ মোবাইল ফোনের যেভাবে অপব্যবহার হচ্ছে তাতে খুব বেশি দিন এই প্রজন্ম প্রতিবন্ধী না হয়ে থাকতে পারবে না।

শনিবার জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বিল গেটস নিজে বলেছেন, তিনি তার সন্তানকে ১৬ বছরের আগে মোবাইল ফোন টাচ করতে দেননি। মার্টিন কুপার এক বছর আগে বলেছেন, আমি যদি জানতাম যে এই প্রজন্ম মোবাইল ফোনের সঙ্গে ৫-৬ ঘণ্টা আঠার মতো লেগে থাকবে, তাহলে এটা আবিষ্কার করতাম না। মোবাইল ফোন আবিষ্কার করা নির্মম ভুল হয়েছে। বুকার প্রাইজ উইনার হাওয়ার্ড জ্যাকবসন বলেছেন, আগামী ২০ বছর পরে বিশ্বের জনসংখ্যা লেখাপড়ায় প্রতিবন্ধী হয়ে যাবে, তারা প্রযুক্তি চালাতে পারবে কিন্তু কম্পোজিশন করতে পারবে না, কোনো কিছু শিখতে পারবে না। সুতরাং কোনোভাবে মোবাইলের কোনো একটা অ্যাপস সৃষ্টি করে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে মোবাইল টাওয়ারগুলোকে নিষ্ক্রিয় করা যায় কি না অথবা সেই মোবাইল টাওয়ার যাতে ব্যবহৃত না হয়, মানে ফ্রিল্যান্সিং বা অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বিকল্প পথ ছাড়া অন্য কোথাও যেন ব্যবহৃত না হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের নজর দেওয়া উচিত।

 

প্রাণ গোপাল বলেন, আমার রোগীর সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। ১০ বছর থেকে শুরু করে সবাই একটা কথা বলে, কানে শো শো করে, ভু ভু করে, কানে শুনি না, লেখাপড়ায় মন দিতে পারে না। তাহলে আমরা কোথায় চলে যাচ্ছি? এই জায়গা থেকে কোনো কিছু একটা আবিষ্কার করা উচিত, যাতে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত  আমাদের তরুণ সমাজ একটু দূরে থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট